নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচির ২০১৯ সালের চুক্তি সম্পাদন
গত ২৯ বৈশাখ১৪২৬/ ১২ মে ২০১৯ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং নারীপক্ষ’র মধ্যে নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচির ২০১9 সালের চুক্তি সম্পন্ন হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন লাইন ডাইরেক্টর, হসপিটাল সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্ট ডাঃ সত্যকর্মা চক্রবর্তী এবং নারীপক্ষ’র পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন নারীপক্ষ’র প্রকল্প সম্পাদক, রীতা দাশ রায়। উল্লেখ্য, নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচিটি বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরিচালিত একটি কার্যক্রম যা ২০০৭ সাল থেকে বাস্তবায়িত হয়ে আসছে। কার্যক্রমটি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে নারীপক্ষ ও ইউনিসেফ।
নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচির চুক্তি সম্পাদন
গত ১৯ আষাঢ় ১৪২৫/ ৩ জুলাই ২০১৮ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং নারীপক্ষ’র মধ্যে নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচির ২০১৮ সালের চুক্তি সম্পন্ন হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন পরিচালক হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ এবং লাইন ডাইরেক্টর, হসপিটাল সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্ট অঅঅধ্যাপক ডাঃ কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, পিএইচডি এবং নারীপক্ষ’র পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন নারীপক্ষ’র প্রকল্প সম্পাদক, রীতা দাশ রায়। উল্লেখ্য, নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচিটি বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরিচালিত একটি কার্যক্রম যা ২০০৭ সাল থেকে বাস্তবায়িত হয়ে আসছে। কার্যক্রমটি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে নারীপক্ষ ও ইউনিসেফ।
নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচির চুক্তি সম্পাদন
গত ২৭ চৈত্র ১৪২৩/ ১০ এপ্রিল ২০১৭ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং নারীপক্ষ’র মধ্যে নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচির ২০১৭ সালের চুক্তি সম্পন্ন হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন পরিচালক হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ (ভারপ্রাপ্ত) এবং লাইন ডাইরেক্টর, হসপিটাল সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্ট ডাঃ মোহাম্মদ আবুল হোসেন এবং নারীপক্ষ’র পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন নারীপক্ষ’র সভানেত্রী রেহানা সামদানী।
উল্লেখ্য, নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচিটি বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরিচালিত একটি কার্যক্রম যা ২০০৭ সাল থেকে বাস্তবায়িত হয়ে আসছে। কার্যক্রমটি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে নারীপক্ষ ও ইউনিসেফ।
বার্ষিক পর্যালোচনা সভা
নারীপক্ষ’র নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসুচির নিয়মিত কার্যক্রম বার্ষিক পর্যালোচনা সভা ৮ মাঘ ১৪২৩/২১ জানূয়ারী, ২০১৭ ‘ব্র্যাক সেন্টার ইন’ এর সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় ৯ টি জেলার সিভিল সার্জন/তত্ত্বাবধায়ক – জেলা হাসপাতাল, ৪ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, ৮ টি সদর হাসপাতালের গাইনী কনসালট্যান্ট/আবাসিক মেডিকেল অফিসার/মেডিকেল অফিসার, ইউনিসেফ এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতিনিধিবৃন্দ, ৬ টি সহযোগী সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক, নারীপক্ষ’র সভানেত্রী, কর্মদল সদস্য এবং কর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
নারীর জন্য চিকিৎসাসেবা সহজপ্রাপ্য করা এবং এর জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে এবং ইউনিসেফ এর আর্থিক ও নারীপক্ষ’র কারিগরি সহায়তায় ২০০৭ সালে নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসুচির বাস্তবায়ন শুরু হয়। বর্তমানে ২৬টি হাসপাতালে (২১টি সদর হাসপাতাল এবং ৫টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স) কার্যক্রম চলছে। ইতিমধ্যে ১৭টি হাসপাতাল নারীবান্ধব হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে এবং আরও ২টি হাসপাতাল স্বীকৃতিপ্রাপ্তির অপেক্ষায় আছে।
নারীবান্ধব হাসপাতাল সম্পর্কিত বিশেষ কর্মসূচি- ”এসো গড়ি নারীবান্ধব হাসপাতাল”
নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসুচির আওতায় ”এসো গড়ি নারীবান্ধব হাসপাতাল” শ্লোগানকে সামনে রেখে ৮-৯ পৌষ ১৪২২/২২-২৩ ডিসেম্বর ২০১৫ টাংগাইল জেনারেল হাসপাতালে, ৬-৭ মাঘ ১৪২২/১৯-২০ জানুয়ারী ২০১৬ রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে এবং ১২-১৩ মাঘ ১৪২২/২৫-২৬ জানুয়ারী ২০১৬ বান্দরবান সদর হাসপাতালে ২ দিন ব্যাপী বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসুচি ‘‘স্বাস্থ্য মেলা’’ অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ এই স্বাস্থ্য কর্মসূচির মূল আকর্ষণ ছিল, বিভিন্ন সেবা কর্নারে বিনামুল্যে নারীদের স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। সকাল ৮.৩০ ঘটিকায় প্রধান অতিথি ফিতা কেটে এবং উদ্বোধনী বক্তৃতার মাধ্যমে বিশেষ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। বিশেষ অতিথিবৃন্দ নারীবান্ধব হাসপাতাল কার্যক্রমকে এগিয়ে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বক্তব্য রাখেন।মেলার প্রধান অতিথিসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ সকল সেবা কর্নার পরিদর্শন করেন। বিশেষ কর্মসূচীতে ৮-৯ টি সেবা কর্নারের মাধ্যমে মোট ২৫৫৮ জনকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হয়। সেবা কর্নারগুলো হচ্ছে: ১. স্তন ও জরায়ু ক্যান্সার পরীক্ষা কর্নার ২. জরায়ু নেমে আসা বিষয়ে কাউন্সেলিং কর্নার ৩. ফিষ্টুলা বিষয়ে কাউন্সেলিং কর্নার ৪. সহিংসতার শিকার নারীর ব্যবস্থাপনা বিষয়ক তথ্য ও পরামর্শ কর্নার ৫. গর্ভবতীর স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ে পরামর্শ ও তথ্য কর্নার ৬. পরিবার পরিকল্পনা সেবা বিষয়ক পরামর্শ ও তথ্য কর্নার ৭. রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা ও রক্ত প্রদানকারীদের তালিকা তৈরী এবং ৮ . পরামর্শ গ্রহণ/ তথ্য কর্নার। এছাড়া, রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে মেলার প্রথম দিন ‘‘একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারিই মাতৃমৃত্যুর হার কমাতে পারে” এবং বান্দরবান সদর হাসপাতালে মেলার দ্বিতীয় দিন “শূধূমাত্র জনসচেতনতাই নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে পারে” বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
২ দিন ব্যাপী বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসূচীটি স্থানীয় মানুষের মধ্যে বেশ সাড়া জাগিয়েছে, জেলা সদর ছাড়াও দূর দূরান্ত থেকে নারীরা সেবা গ্রহনের জন্য আসে। বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসুচির তথ্য বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে (জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে ) প্রচার করা হয়।
টাংগাইল জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য মেলার উদ্ধোধন করেন অধ্যাপক ডাঃ মোহাম্মদ আলী খাঁন, অধ্যক্ষ ও প্রকল্প পরিচালক টাংগাইল মেডিকেল কলেজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ মাহবুব হোসেন, জেলা প্রশাসক, টাংগাইল; ডাঃ সৈয়দ ইবনে সাঈদ, সিভিল সার্জন, টাংগাই; সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, পুলিশ সুপার, টাংগাইল এবং শামসুন নেসা ও ইউ এম হাবিবুন নেসা, সদস্য, নারীপক্ষ| সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মনোয়ারা বেগম, সংসদ সদস্য, সংরক্ষিত মহিলা আসন, টাংগাইল । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ এ.কে. এম সিদ্দিকুর রহমান, অধ্যক্ষ, ম্যাটস, টাংগাইল; জনাব মোঃ লুৎফুল কিবরিয়া, উপ – পরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা, টাংগাইল; প্রফেসর হারুন অর রশীদ, স্টেকহোল্ডার কমিটির সদস্য, নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসূচী। ২ দিন ব্যপী মেলার সভাপতিত্ত্ব করেন ডা: নূর মোহাম্মদ, তত্বাভধায়ক ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, টাংগাইল।
রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে স্বাস্থ্য মেলার উদ্ধোধন করেন শ্রী বৃষ কেতু চাকমা, মাননীয় চেয়ারম্যান, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ, রাঙ্গামাটি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো: সাঈদ তারিকুল হাসান, পুলিশ সুপার, রাঙ্গামাটি; আলহাজ্জ মুসা মাতব্বর, সদস্য, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ, রাঙ্গামাটি; ডা: দেওয়ান মো: মেহেদী হাসান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর; লীনা লুসাই, ইউনিসেফ; ডা: হেলেন, ইউএনএফপিএ; শামসুন নেসা, সদস্য, নারীপক্ষ এবং রীতা চাকমা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা পরিষদ ও সহ-সভাপতি, ষ্টেকহোল্ডার কমিটি, নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসুচি। সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রী জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা, মাননীয় চেয়ারম্যান, পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, রাঙ্গামাটি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মো: শামসুল আরেফীন, জেলা প্রশাসক, রাঙ্গামাটি; ডা: দেওয়ান মো: মেহেদী হাসান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর; শামসুন নেসা, সদস্য, নারীপক্ষ। ২ দিন ব্যপী মেলার সভাপতিত্ত্ব করেন ডা: স্নেহ কান্তি চাকমা, সিভিল সার্জন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ও তত্ত্বাবধায়ক, জেনারেল হাসপাতাল, রাঙ্গামাটি।
বান্দরবান সদর হাসপাতালে স্বাস্থ্য মেলার উদ্ধোধন করেন জনাব ক্য শৈ হ্লা মাননীয় চেয়ারম্যান, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ, বান্দরবান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মিজানুর রহমান, পুলিশ সুপার, বান্দরবান; গীতা দাস ও ডা: ফাহমিদা, ইউনিসেফ; ওয়াই চিং প্রু মারমা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও সহ-সভাপতি, ষ্টেকহোল্ডার কমিটি, নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসুচি। সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব আব্দুল কুদ্দুস, চেয়ারম্যান, বান্দরবান সদর উপজেলা পরিষদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডা: দেওয়ান মো: মেহেদী হাসান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর; ওয়াই চিং প্রু মারমা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, বান্দরবান সদর উপজেলা পরিষদ, ও সহ-সভাপতি, ষ্টেকহোল্ডার কমিটি, নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসুচি। ২ দিন ব্যপী মেলার সভাপতিত্ত্ব করেন ডা: উদয় শংকর চাকমা, সিভিল সার্জন, বান্দরবান পার্বত্য জেলা ও তত্ত্বাবধায়ক, সদর হাসপাতাল, বান্দরবান।
৮-৯ পৌষ ১৪২২/২২-২৩ ডিসেম্বর ২০১৫ টাংগাইল জেনারেল হাসপাতাল
৬-৭ মাঘ ১৪২২/১৯-২০ জানুয়ারী ২০১৬ রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতাল
১২-১৩ মাঘ ১৪২২/২৫-২৬ জানুয়ারী ২০১৬ বান্দরবান সদর হাসপাতাল
”এসো গড়ি নারীবান্ধব হাসপাতাল” নারীবান্ধব হাসপাতাল সম্পর্কিত বিশেষ কর্মসূচী
২৯-৩০ কার্তিক ১৪২১/১৩-১৪ নভেম্বর ২০১৪ নারীবান্ধব হাসপাতাল কর্মসুচির আওতায় ”এসো গড়ি নারীবান্ধব হাসপাতাল”শ্লোনাগানকে সামনে রেখে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ২ দিন ব্যাপী বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসুচি অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসুচির শুভ উদ্ধোধন করেন জনাব শাজাহান খান এম.পি, মাননীয় মন্ত্রী, নৌ-পরিবহন মন্ত্রনালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জি এস এম জাফরউল্লাহ, জেলা প্রশাসক, মাদারীপুর; খন্দকার ফরিদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার, মাদারীপুর; পাভেলুর রহমান শফিক খান, উপজেলা চেয়ারম্যান, সদর উপজেলা পরিষদ, মাদারীপুর; মো: খালিদ হোসেন ইয়াদ, মেয়র, মাদারীপুর পৌরসভা, মাদারীপুর; এ্যাড.ইউ. এম. হাবিবুন নেসা, সদস্য, নারীপক্ষ। বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসুচির মূল আকর্ষন ছিল বিভিন্ন সেবা কর্নারের মাধ্যমে বিনামুল্যে নারীদের স্বাস্থ্য সেবা প্রদান। সকাল ৮.৩০ ঘটিকায় প্রধান অতিথি ফিতা কেটে এবং উদ্বোধনী বক্তৃতার মাধ্যমে বিশেষ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষনা করেন এবং বিশেষ অতিথিবৃন্দ নারীবান্ধব হাসপাতাল কার্যক্রমকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে বক্তব্য রাখেন।
পরবর্তীতে প্রধান অতিথিসহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ সকল সেবা কর্নার পরিদর্শন করেন। বিশেষ কর্মসূচীতে মোট ৮ টি সেবা কর্নারের মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়। সেবা কর্নারগুলো হচ্ছে:
১. বিনামূল্যে স্তন ও জরায়ু ক্যান্সার পরীক্ষা কর্নার
২. বিনামূল্যে জরায়ু নেমে আসা ও ফিষ্টুলা বিষয়ে কাউন্সেলিং কর্নার
৩. সহিংসতার শিকার নারীর ব্যবস্থাপনা বিষয়ক তথ্য ও পরামর্শ কর্নার
৪. গর্ভবতীর স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ে পরামর্শ ও তথ্য কর্নার
৫. পরিবার পরিকল্পনা সেবা বিষয়ক পরামর্শ ও তথ্য কর্নার
৬. রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা ও রক্ত প্রদানকারীদের তালিকা তৈরী
৭. শিশু সেবা কর্নার
৮. পরামর্শ গ্রহণ/ তথ্য কর্নার
উপরোক্ত সেবা কর্নারগুলো থেকে ২ দিনে সেবা গ্রহণকারীদের সংখ্যা উল্লেখ করা হলো:
ক্র:নং | সেবা কর্নার | সংখ্যা | |
চিকিৎসা গ্রহন | পরামর্শ গ্রহন | ||
১ | বিনামূল্যে স্তন ও জরায়ু ক্যান্সার পরীক্ষা কর্নার | ২০ | ১৬০ |
২ | বিনামূল্যে জরায়ু নেমে আসা ও ফিষ্টুলা বিষয়ে কাউন্সিলিং কর্নার | ২৭ | ১৮০ |
৩ | গর্ভবতীর স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ে চিকিৎসা, পরামর্শ ও তথ্য কর্নার | ৩২ | ১৫০ |
৪ | রক্তের গ্রম্নপ পরীক্ষা ও রক্ত প্রদানকারীদের তালিকা তৈরী ও ডায়াবেটিকস পরীক্ষা | ২৩০ | |
৫ | শিশু সেবা কর্নার | ৭০ | ২০০ |
৬ | পরিবার পরিকল্পনা সেবা বিষয়ক পরামর্শ ও তথ্য কর্নার | – | ২২০ |
৭ | সহিংসতার শিকার নারীর পরার্মশ কর্নার | – | ১০০ |
সমাপনি অনুষ্ঠানে সিভিল সার্জন কাম তত্ত্বাবধায়ক এর সভাপতিত্বে বরিশাল বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক; পুলিশ সুপার; অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক); সভাপতি, বিএমএ; এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা উপস্থিত ছিলেন। ২ দিন ব্যাপী বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসূচীটি স্থানীয় মানুষের মধ্যে বেশ সাড়া জাগিয়েছে, জেলা সদর ছাড়াও দূর দূরান্ত থেকে নারীরা সেবা গ্রহনের জন্য আসে। বিশেষ স্বাস্থ্য কর্মসুচির তথ্য বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে (জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে ) প্রচার করা হয়